মুসলিম চ্যারেটি রান Can Be Fun For Anyone



সংগীত ‘শাফিন আহমেদের গান তরুণরা মনে রাখবে, গুনগুন করে গাইবে’ ২ মাস আগে

বিষয়টি স্বীকার করে ইস্ট লন্ডন মসজিদ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. আবদুল হাই মোর্শেদ বলেন, এখানে বিনিযোগ করা হয়েছে, ওই অর্থ খোয়া যাওয়া গুজব নয়, এটা সত্য এবং কিছু সমস্যা হয়েছে এটিও সত্য। কিন্তু এই জিনিসটা এমন জটিল, আপনারা কোম্পানি হাউসে গিয়ে চেক করতে পারবেন।

গাজীপুরে বাসচাপায় যুবক নিহত, তিন বাসে আগুন

হাসিনা আমলে নির্যাতিত ডাক্তার মুক্তার আলী বিএনপি নেতাকর্মীদের ভালোবাসা সিক্ত হলেন

নির্বাচনের আগে সক্রিয় থাকায় ডোনাল্ড লু’র ওপর ক্ষোভ ছিল আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের মধ্যে। অন্যদিক বিএনপিতে ছিল ঠিক তার উল্টো প্রতিক্রিয়া।

৪ বছর পর কলকাতার কনসার্টে জেমস, কবে গাইবেন রকস্টার?

পাশাপাশি ওই বৈঠকের পর ডোনাল্ড লু সাংবাদিকদের সামনে কথা বলেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, “আমরা জানি, গত বছর বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের অনেক টেনশন ছিল। আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন (বাংলাদেশে) অনুষ্ঠানে যথেষ্ট চেষ্টা করেছিলাম।”

এরপর মারিয়াম সেন্টারের নিচে অবস্থিত নামাজের মুল হলটি বামদিকে সম্প্রসারনের কাজ শুরু হয় । চলিত রমজানের আগে এই সম্প্রসারিত অংশ সাময়িক খুলে দেওয়া হয়েছে । ফলে আরো ১ হাজার মুসল্লি সহ সারা মসজিদে প্রায় ১০ হাজার নারী-পুরুষ একসাথে নামাজ পড়তে পারছেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের এক বক্তব্যের জের ধরে গত দু’দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, বিশেষ করে ফেসবুকে ‘রিসেট বাটন’ নিয়ে তুমুল আলোচনা চলছে। এই শব্দ দু’টো এখন ফেসবুক সার্চের ক্ষেত্রে ‘পপুলার নাউ’ ক্যাটাগরিতে চলে এসেছে। ৫ ঘন্টা আগে

উল্লেখ্য, এবারের মুসলিম চ্যারিটি রানে পার্টনার ছিলো লন্ডন ম্যারাথন, লঞ্চগুড, আল খায়ের ফাউন্ডেশন, হিউম্যান অ্যাপিল ফাউন্ডেশন ও রমফোর্ড ট্রাস্ট লিমিটেড। স্পন্সর ছিলো ইসলামি রিলিফ, ফারানী টেইলর সলিসিটর্স, লনলী অওফান্স, গ্লোবাল রিলিফি ট্রাস্ট, লন্ডন সুন্নাহ সারকামসেশন, অটোম্যান ডোনার, মুনতাদা এইড, ১৩-রিভার্সস ট্রাস্ট, হেলথ ইয়াতিম, এরতুরুল মঙ্গাল রেস্টুরেন্ট, হিউম্যান অ্যাপিল, মুসলিম এইড,ওয়াহেদ ইনভেস্ট ও সারকার সলিসির্টস। তাছাড়া হেলথ স্টল সহযোগিতায় ছিল ম্যার্টানেল এইড অ্যাসোসিয়েশন।

উদ্বোধনী বক্তব্যে ইস্ট লন্ডন মসজিদের সিইও জুনাইদ আহমেদ আগত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে ইফতার মাহফিলে অংশগ্রহণের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। বিশেষ করে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত ওসমান কোরে এরতাস এবং মালয়েশিয়ান রাষ্ট্রদূত দাতো জাকরি জাফরের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

“আমরা জানি যুক্তরাষ্ট্র শক্তিশালী দেশ এবং বিশ্ব রাজনীতি ও অর্থনীতিতে তারা নেতৃত্বে দেয়। সব জায়গায় তাদের রাজনৈতিক স্বার্থ আছে। আগে নির্বাচন বা গণতন্ত্র বা বৈধতা নিয়ে তাদের প্রশ্ন ছিল। মানবাধিকার নিয়েও বক্তব্য ছিল। কথা যুক্তরাষ্ট্র খবর বলার স্বাধীনতা নিয়ে পর্যবেক্ষণ ছিল। এখন তারা দেখছে জনগণ সরকারের সাথেই আছে। তাদের বর্তমান অবস্থান বাংলাদেশের জন্য ভালো হবে,” বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।

'কবে থেকে আমাকে গুরু নামে ডাকা শুরু হয়েছে জানি না, কেন ডাকে তাও বলতে পারি না। হয়ত ভালোবেসে ডাকে,' বলেছিলেন জেমস।

পর্তুগাল বাংলা প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *